Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

স্বাগত বক্তব্য

সিভিল সার্জনের কার্যালয়, রাজবাড়ীর ওয়েবপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম। রাজবাড়ী জেলার জনগনের স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সিভিল সার্জনের কার্যালয়, রাজবাড়ী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের দোড়গোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দিতে, জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের সার্বিকচিত্র তুলে ধরতে, এবং জনগনের সাথে আরো ফলপ্রসুভাবে যোগাযোগ করাই এই পোর্টালের উদ্দেশ্য। আপনাদের মূল্যবান যেকোনো কোন পরামর্শ, ও মতামত আমাদের কাজকে আরো এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


আমাদের অর্জনসমূহ

সাম্প্রতিক বছরসমূহের ( বছরপ্রধান অর্জনসমূহ:

বৈশ্বিক মহামারী করোনা প্রতিরোধ ও করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার পাশাপাশি জনগণের স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে বিগত ৩ বৎসরে স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি এবং উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে। নবজাতকের মৃত্যু হার হ্রাস পেয়ে ২০২১ (এসভিআরএসএস-২০২১) সালে প্রতি হাজারে ১৬ এ দাঁড়িয়েছে, যা ২০১৫ সালে ছিল ২০। মাতৃ মৃত্যু হ্রাস পেয়ে ২০২১ সালে প্রতি লক্ষ্যে জীবিত জন্মে ১৬৭ (এসভিআরএস-২০২১) -এ দাঁড়িয়েছে, যা ২০১৫ সালে ছিল ১৮১। যক্ষ্মা এবং এইচআইভি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব রয়েছে। গ্রামীণ জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকল্পে ২৪টি  ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ১৪২টি কমিউনিটি ক্লিনিক যথাযথ জনবল ও পর্যাপ্ত ঔষধ দিয়ে কার্যকর ভাবে চালু রয়েছে, যা গ্রামীণ জনগণের স্বাস্থ্য উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে । সাম্প্রতিক সময়ে ৪২তম বিসিএসের মাধ্যমে ৪৩ জন চিকিৎসক রাজবাড়ী জেলায় পদায়ন দেওয়া হয়েছে। রাজবাড়ীতে পর্য়াপ্ত সিনিয়র স্টাফ নার্স ও মিডওয়াইফ পদায়ন করা হয়েছে।  স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় তথ্য প্রযুক্তির প্রবর্তন করা হয়েছে। ই-হেলথ সার্ভিস ও টেলিমেডিসিন সেবা চালু করা হয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:

  • সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ
  • প্রতি হাজার জীবিত জন্মে নবজাতক ও ৫ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুহার হ্রাস করা।
  • প্রতি লক্ষ জীবিত জন্মে মাতৃমৃত্যু হার হ্রাসকরণসহ মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা জোরদারকরণ।
  • ইপিআই কভারেজ হার ১০০% এ উন্নীত করা।
  • অত্র কার্যালয়ের অধীন সকল জনবলের জন্য অনলাইন ডাটাবেইজ হালনাগাদ করা।
  • মাঠ পর্যায়ে গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং অন্য সংস্থা/দপ্তর এর সাথে সমন্বয় জোরদার করা।
  • পর্যায়ক্রমে ই-হেলথ সার্ভিস ও টেলিমেডিসিন সেবা সম্প্রসারণ করা।
  • মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করা।
  • চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার সার্বিক উন্নয়ন